কুমিল্লার তিতাসে পঁয়তাল্লিশ উর্ধ্ব মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠেছে মাঈনুদ্দিন নামে একজনের বিরুদ্ধে। তার বিরুদ্ধে তিতাস থানায় ধারা-৯ (১) ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ মামলা হয়েছে। তিতাস থানার মামলা নং-০২, তারিখ-০২/০৩/২০২৩ খ্রিঃ। মামলার একমাত্র আসামী মোঃ মাইনুদ্দিন (৪৫), পিতা-মৃত খুরশিদ বেপারী, গ্রাম- মজিদপুর।
আজ ( ২ মার্চ) বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে কুমিল্লার বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। ভিকটিম আয়েশা (ছদ্মনাম) আসামীর আপন বড় ভাইয়ের তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী। মাইনুদ্দিন ২৬ ফেব্রুয়ারি রাতে আয়েশার বসত ঘরে সেভেনআপ ও পাউরুটির সাথে ঘুমের ঔষধ সেবন করিয়ে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ করেন তার মেয়ে রোজিনা আক্তার। ধর্ষক মাইনুদ্দিনের বাড়ি তিতাস উপজেলার মজিদপুর ইউনিয়নের মজিদপুর গ্রামে।
এই বিষয়ে তিতাস থানার অফিসার ইন-চার্জ সুধীন চন্দ্র দাস বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর পরই আসামীকে আটক করি। ভিকটিমকে কুমেকে ফরেনসিক বিভাগে পরীক্ষার জন্য পাঠাই এবং ডাক্তারের সাথে কথা বলে জানা যায়, সেক্সচুয়াল আলামত রয়েছে। ভিকটিমের মেয়ে থানায় মামলা করার প্রেক্ষিতে আসামীকে আটক করে কোর্টে প্রেরণ করা হয়েছে।
পিকে/এসপি
কুমিল্লার তিতাস উপজেলায়
ভাবীকে ধর্ষন' অতপর ধর্ষক দেবর আটক
- আপলোড সময় : ০২-০৩-২০২৩ ১১:৫৬:০১ অপরাহ্ন